• ২৩ আশ্বিন ১৪৩২, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Attacks Mamata Bannerjee

কলকাতা

Dilip Ghosh: তড়িঘড়ি উপনির্বাচন নিয়ে দিলীপের খোঁচা

ফের একবার উপনির্বাচন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোঁচা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর কটাক্ষ, লোকাল ট্রেন চালাতে পারছেন না, অথচ ভোট করাতে চাইছেন। দিলীপের কথায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের মুখ্যমন্ত্রিত্ব ধরে রাখতেই তড়িঘড়ি উপনির্বাচনের পথে হাঁটতে চাইছেন। যদিও তৃণমূলের তরফে একাধিকবার দাবি করা হয়েছে, মূল নির্বাচন পর্ব যে সময় হয়েছিল, তখন সংক্রমণের হার শীর্ষে ছিল। সে তুলনায় এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। তাই ভোট করাতে কোনও বাধা থাকার কথা নয়। উল্লেখ্য, রাজ্যে সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন বাকি রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম ভবানীপুর কেন্দ্র। নন্দীগ্রামে হারের পর ছ মাসের মধ্যে কোনও একটি বিধানসভা থেকে জয়ী হয়ে আসতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে। এই প্রেক্ষিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, তাড়াতাড়ি উপনির্বাচন করতে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলেই দাবি করেন তিনি।আরও পড়ুনঃ জয়ের হ্যাটট্রিক, দ্বিতীয় স্থানে থেকে অলিম্পিক হকির শেষ আটে ভারতশনিবার ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, উপনির্বাচন হওয়া উচিত। আমার মনে হয় যথা সময়েই তা হবে। বাংলায় কার্যত লকডাউন চলছে। দু বছর ধরে পুরসভার ভোট আটকে রয়েছে। অথচ মুখ্যমন্ত্রী খালি উপনির্বাচন নিয়ে বলছেন। ওনার যদি মনে হয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে তা হলে বিধিনিষেধ তুলে দিন। আসলে উনি নিজে মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন বলেই উপনির্বাচন নিয়ে এতটা সরব। এর আগে এই একই বিষয়ে কটাক্ষ করতে শোনা গিয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকেও। তিনিও বলেছিলেন, রাজ্যে কোভিড পরিস্থিতি ও টিকাকরণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত উপনির্বাচনের পরিস্থিতি নেই।

জুলাই ৩১, ২০২১
রাজ্য

'এই পবিত্র বঙ্গভূমিতে কেউ বহিরাগত নয়’, মমতাকে আক্রমণ মোদির

এই পবিত্র বঙ্গভূমিতে কেউ বহিরাগত নয়। কাঁথির সভায় দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জোর গলায় জবাব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। প্রধানমন্ত্রীর সাফ কথা, যে মাটিতে রাজা রামমোহন রায়, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, মাতঙ্গিনী হাজরা, নেতাজি, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় জন্মেছেন, সেই মাটিতে কেউ বহিরাগত হতে পারে না। উল্লেখযোগ্যভাবে প্রধানমন্ত্রীর এদিনের বক্তব্যের সুর ছিল রুক্ষ। তাঁর কথার মধ্যেও ছিল বিরক্তির ভাব।উল্লেখ্য, রাজ্যের ভোটের প্রচারাভিযানের একেবারে শুরু থেকে বহিরাগত ইস্যুকে হাতিয়ার করেছিল তৃণমূল। বাংলার ভোটের লড়াইকে বাঙালি বনাম গুজরাতি, বাংলা বনাম দিল্লির লড়াই হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করছে তৃণমূল। মমতাকে বাংলার মেয়ে এবং বিজেপি শীর্ষনেতাদের বহিরাগত হিসেবে তুলে ধরার এই কৌশলেরই বহিঃপ্রকাশ শাসক দলের বাংলা নিজের মেয়েকেই চায় স্লোগান।কাঁথির সভা থেকে তৃণমূলের সেই অস্ত্র ভোঁতা করতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন মোদি। বলে দিলেন, কবিগুরুর এই বাংলা কাউকে বহিরাগত মনে করে না।সভামঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদির দৃপ্ত ঘোষণা, যে মাটিতে দাঁড়িয়ে বন্দেমাতরম লিখে গোটা দেশকে একসুরে বেঁধেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সেই মাটিতে কেউ বহিরাগত হতে পারে না। রাজা রামমোহন রায়, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, মাতঙ্গিনী হাজরা, নেতাজি, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ভূমিতে কেউ বহিরাগত হতে পারে না। এরা সবাই এই বঙ্গভুমির সন্তান, ভারতভূমির সন্তান। এই ভূমিতে কেউ বহিরাগত নই। এখানে কোনও ভারতবাসী বহিরাগত নন। মোদি বলছেন, যে বাংলায় দাঁড়িয়ে কবিগুরু জাতীয় সংগীত রচনা করেছেন। দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ, বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গাকে একত্রিত করার কথা বলেছেন। সেখানে কেউ বহিরাগত হতে পারে না। গুরুদেবের এই মাটি কাউকে বহিরাগত মনে করে না। প্রধানমন্ত্রী বোঝানোর চেষ্টা করলেন, নিজের ১০ বছরের কাজের খতিয়ান দিতে না পেরে এখন অজুহাত দিচ্ছেন মমতা। আর এই বহিরাগত ইস্যুও আসলে অজুহাত। মোদির প্রশ্ন, গত দশ বছরে কী কাজ করেছেন? তার হিসেব দিচ্ছেন না। কেউ হিসেব চাইলে তাঁকে গালি দিচ্ছেন কেন? এদিন প্রধানমন্ত্রী আরও একবার ঘোষণা করেছেন, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হবেন কোনও ভূমিপুত্রই।

মার্চ ২৪, ২০২১
রাজনীতি

খড়গপুরের সভায় মোদির নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী, স্তুতি দিলীপ ঘোষের

শুভেন্দু অধিকারী নন, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় নন। মিঠুন চক্রবর্তী, স্বপন দাশগুপ্ত বা বাবুল সুপ্রিয়ো তো নন-ই। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি যদি জয়লাভ করতে পারে, তার পুরো কৃতিত্বটাই আগে থেকে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে দিয়ে রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একমাত্র দিলীপ ঘোষের কারণেই বাংলায় এ বার পদ্মফুল ফুটবে, আত্মবিশ্বাসী কণ্ঠে এই কথাও বলতে শোনা গিয়েছে খোদ প্রধানমন্ত্রীকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, কোথাও গিয়ে কি এ রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নিয়ে প্রচ্ছন্ন একটা বার্তা দিতে চাইলেন নমো।দিলীপ ঘোষের বর্তমান লোকসভা কেন্দ্র মেদিনীপুর ও আগের বিধানসভা কেন্দ্র খড়গপুরের মাটিতে এ দিন সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। দিলীপ ঘোষের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন। বলেন, আমি গর্বিত আমার দলে দিলীপ ঘোষের মতো সভাপতি আছেন। খোদ প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে দিলীপের গালভরা প্রশংসার পিছনে যে একটা বড় রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে, তা স্বীকার করছেন পর্যবেক্ষকদের একাংশ। কেননা, কেবল গর্বিত বলে থামেননি নমো। তিনি আরও বলেছেন, দলকে জেতাতে শেষ কয়েক বছর ধরে তিনি নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেননি। তাঁর সংযোজন, ওনার উপর অনেক হামলা হয়েছে। মৃত্যুর কোলে শুইয়ে দেওয়ার চেষ্টাও করা হয়। কিন্তু, দিলীপ থেমে থাকেননি। দিনরাত এক করে কাজ করছেন। এই জন্যই আমি বলছি, এ বার বিজেপি সরকার। মোদির কথায় স্পষ্ট, দিলীপের কাঁধে ভর করেই বাংলায় পদ্ম ফোটানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনি। নীলবাড়ির লড়াইকে অবাধ করার ডাক দেওয়ার পাশাপাশি বাংলার পুলিশ-প্রশাসনকে গণতন্ত্র বাঁচানোর প্রতিজ্ঞা নেওয়ার আহ্বান এদিন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে বললেন, অরজাকতার বিরুদ্ধে সকলকে রুখে দাঁড়াতে হবে। বলেন, বাংলায় ভোট দেওয়ার অধিকারও কেড়ে নিয়েছেন দিদি। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে যে ভাবে আপনাদের ভোটাধিকারকে পিষে দিয়েছিলেন, তা গোটা দুনিয়া দেখেছে। আমি কথা দিচ্ছি, দিদিকে আর গণতন্ত্রকে পদদলিত করতে দেব না। পুলিদলের নির্বাচনী ইস্তাহারে ১০ অঙ্গীকার নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ নরেন্দ্র মোদীর। বৃহস্পতিবার নিজেহাতে তৃণমূলের ইস্তার প্রকাশ করেন মমতা। তাতে প্রত্যেক পরিবারের ন্যূনতম রোজগারের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি যেমন দিয়েছেন, তেমনই ঘরে ঘরে সস্তায় বিদ্যুৎ পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। শনিবার খড়গপুরের জনসভা থেকে সেই নিয়ে তীব্র আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলায় উন্নয়নের পথে দেওয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দিদি। আপনারা বিশ্বাস করেছিলেন দিদিকে। কিন্তু উনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আপনাদের স্বপ্ন চুরচুর করে দিয়েছেন ১০ বছরে বাংলাকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। অনেক ১০ অঙ্গীকারের কথা বলছেন দিদি। বাংলার মানুষ আপনাকে ১০ বছর সময় দিয়েছিলেন। কিন্তু আপনি লুঠতরাজের সরকার চালিয়ে গিয়েছেন। ১০ বছরে শুরু দুর্নীতি দিয়েছেন। কুশাসন দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী বাংলার যুবসমাজের কাছ থেকে জীবনের ১০টি মূল্যবান বছর কেড়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন মোদি। তিনি বলেন, আপনাদের অস্থিরতা বুঝি। কংগ্রেস, সিপিএম, তৃণমূলকে বছরের পর বছর ধরে সহ্য করে আসছেন। দিদি তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে এসেছেন বরাবর। বাংলার যুবসমাজের কাছ থেকে ১০ বছর কেড়ে দিয়েছেন দিদি। দিদির দল নির্মমতার পাঠশালা। সিলেবাস হচ্ছে তোলাবাজি। দিদির পাঠশালায় সিলেবাস কাটমানি। দিদির পাঠশালায় সিলেবাস সিন্ডিকেট। দিদির পাঠশালায় উৎপীড়ন এবং অরাজকতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

মার্চ ২০, ২০২১
রাজ্য

মমতার চোট নিয়ে খোঁচা অমিতের

ভোটের আবহে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোট নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। সোমবার রানিবাঁধের জনসভায় মমতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেও তাঁকে কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। সভা থেকে শাহের খোঁচা, মমতা দিদির পায়ে চোট লেগেছে। তৃণমূল বলছে, ষড়যন্ত্র হয়েছে। কমিশন বলছে, দুর্ঘটনায় চোট পেয়েছেন। ভগবানই জানেন সত্যিটা কী। এর পরই বাংলায় বিজেপি নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রসঙ্গ তুলে আনলেন শাহ।সভামঞ্চ থেকে অমিত শাহের কটাক্ষ, বাংলায় কমিউনিস্ট সরকারের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ ভেবেছিল, এ রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসা কমবে। কিন্তু ইতিমধ্যে বিজেপির ১৩০ জন নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। মমতা দিদির পায়ে চোটের জন্য সকলে দুঃখিত। হুইলচেয়ারে ঘুরছেন তিনি। কিন্তু এতজন রাজনৈতিক নেতাকর্মীর মৃত্যুতে তো উনি দুঃখ পাননি? তাঁদের মায়েদের জন্য চোখের জল ফেলেননি। এর পরই শাহের চ্যালেঞ্জ, বাংলার মানুষ ইভিএমে জবাব দেবেন। এদিনও বাংলার কাটমানি-সিন্ডিকেট-অনুপ্রবেশ কালচার নিয়ে আক্রমণ করেন বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি।এ রাজ্যে সরকারি কর্মচারীদের জন্য সপ্তম পে কমিশন, আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প কার্যকর করারও প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি।ভোট যত কাছে আসছে ততই রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে বঙ্গে। এদিকে খড়গপুরের রবিবারের ব়্যালি থেকে মমতার আরোগ্য কামনা করেছিলেন অমিত শাহ। এবার সোমবার সেই চোট নিয়ে মমতাকে বিঁধলেন শাহ।

মার্চ ১৫, ২০২১

ট্রেন্ডিং

খেলার দুনিয়া

১৪ বছর পর কলকাতায় মেসি! “মাঠ কাঁপাবে” ডিসেম্বরে?

কলকাতার ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক বিশাল সুখবর! ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি (Lionel Messi) তাঁর বহু প্রতীক্ষিত GOAT Tour of India 2025-এর জন্য এ বছরের ডিসেম্বর মাসে কলকাতা ময়দান মাতাতে আসছেন। ১৪ বছর পর বিশ্বকাপজয়ী এই মহাতারকার ভারতে ফেরা নিঃসন্দেহে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে।আগামী ডিসেম্বরে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি তাঁর ভারত সফরের সূচনা করবেন কলকাতাতেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, তিনি ১২ই ডিসেম্বর রাতে মহানগরে পৌঁছাবেন এবং ১৩ই ডিসেম্বর কলকাতায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।কলকাতার আইকনিক সল্টলেক স্টেডিয়ামে (যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন) মূল অনুষ্ঠানগুলি হবে, যেখানে ২০১১ সালে মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খেলেছিলেন।GOAT কনসার্ট এবং GOAT কাপ, ১৩ই ডিসেম্বর এই দুটি প্রধান ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। GOAT কাপ হবে একটি সেলিব্রেটর সেভেন-এ-সাইড (seven-a-side) সফট-টাচ ফুটবল ম্যাচ। বেশ কয়েকজন ভারতীয় কিংবদন্তির উপস্থিতির সম্ভবনা ওই খেলায়, সুত্রের খবর, এই বিশেষ ম্যাচে মেসির সঙ্গে মাঠে নামতে পারেন ভারতীয় ক্রীড়া জগতের তারকারা, যেমন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাইচুং ভুটিয়া এবং লিয়েন্ডার পেজ প্রমুখ।ম্যচের শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে মেসিকে বিশেষ সংবর্ধনা দেওয়া হতে পারে। এছাড়াও এই সফরের অঙ্গ হিসাবে কলকাতা শহরে মেসির একটি মূর্তি উন্মোচন-র আয়োজন চলছে।এই সফরে নানাবিধ অনুষ্ঠানের মধ্যে, ফুড অ্যান্ড টি ফেস্টিভ্যালঅনুষ্ঠিত হবে। কলকাতায় তাঁর প্রিয় পানীয় আর্জেন্তিনীয় ভেষজ চা মাটে-এর সঙ্গে আসামের চায়ের ফিউশন করে একটি বিশেষ খাদ্য ও চা উৎসবের আয়োজন করা হবে।কলকাতা ছাড়াও মেসি ভারতে আরও কয়েকটি শহর সফর করবেন, সেকারনে তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কলকাতার পর মেসি আরও চারটি-শহরে সফর করবেন। যেগুলি হল আহমেদাবাদ, মুম্বাই এবং নয়া দিল্লী। ১৫ই ডিসেম্বর তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর ভারত সফর শেষ করবেন। এই সফরের ইভেন্টগুলোর টিকিটের মূল্য ৩,৫০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।মেসির প্রতিক্রিয়াদীর্ঘ ১৪ বছর পর ভারতে আসা নিয়ে মেসি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। একটি সরকারি বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই সফর করতে পারা আমার জন্য খুবই সম্মানের। ভারত খুব স্পেশাল একটি দেশ, এবং ১৪ বছর আগে আমার সেখানে কাটানো মুহূর্তগুলোর খুব ভালো স্মৃতি আছে এখানকার ভক্তরা ছিল অসাধারণ। ভারত ফুটবল প্রেমী দেশ (passionate football nation), এবং আমি ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসা নতুন প্রজন্মের ভক্তদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।২০২৫ এর ডিসেম্বর মাসে ফুটবল কিংবদন্তির আগমন শুধু কলকাতার নয়, গোটা ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এক বিশাল উৎসবের বার্তা নিয়ে আসছে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

সাংসদের ওপর হামলায় রাজ্যকে নিয়ে বড় প্রশ্ন মোদির, কড়া জবাব মমতার

বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলা নিয়ে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার পাল্টা কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া লিখেছেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যের এবং গভীর উদ্বেগের বিষয় যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোনো উপযুক্ত অনুসন্ধানের জন্য অপেক্ষা না করেই তা-ও আবার যখন উত্তরবঙ্গের মানুষ ভয়াবহ বন্যা ও ধসের সঙ্গে যুঝছেন।যখন সমগ্র স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ ত্রাণ ও উদ্ধারের কাজে ব্যস্ত হয়ে আছে, তখন বিজেপি নেতারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক গাড়ির কনভয় নিয়ে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে এবং স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে কোনো খবর না দিয়ে। রাজ্য প্রশাসন, স্থানীয় পুলিশ বা তৃণমূল কংগ্রেসকে কীভাবে এই ঘটনার জন্য দায়ী করা যাবে?এখানেই থামেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদের গরিমা নিয়েও। প্রশ্ন তুলেছেন মোদির নৈতিকতা নিয়েও। তাছাড়া কোনও প্রমান ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেসকে দায়ী করেছে বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেস এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওপর দোষারোপ করেছেন কিছুমাত্র প্রমাণ ছাড়া, আইনানুগ কোনো তদন্ত ছাড়া এবং কোনো প্রশাসনিক রিপোর্ট ছাড়া। এটা শুধু রাজনৈতিক নিম্নতা স্পর্শ করল না, যে সাংবিধানিক নৈতিকতা তুলে ধরতে প্রধানমন্ত্রী শপথ নিয়েছেন, সেই নৈতিকতারও লঙ্ঘন হল। যে কোনো গণতন্ত্রে আইন তার নিজস্ব পথ নেয় এবং কোনো ঘটনার দায় নির্ধারিত হয় যথাযথ প্রক্রিয়ায় -কোনো রাজনৈতিক বেদীর উচ্চতা থেকে করা একটি ট্যুইটের মাধ্যমে নয়।উত্তরবঙ্গ কাল যাবো, আজ কার্নিভাল !!!কার্নিভাল নাকি বাংলার ঐতিহ্য ! তা দশমীর চার দিন পর সরকারি অনুদান আর প্রশাসনিক চোখ রাঙানির জেরে প্রতিমা নিরঞ্জন আটকে রেখে, মিছিল করিয়ে ঘাটে যাওয়া কবে থেকে বাংলার ঐতিহ্য হয়ে গেলো?আর মুখ্যমন্ত্রী চটজলদি উত্তরবঙ্গ যেতে আগ্রহী নন কেন, pic.twitter.com/mD0TeqWIaz Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) October 5, 2025মমতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল একটি কেন্দ্রে, যেখানে মানুষ নিজেরাই বিজেপির একজন বিধায়ককে নির্বাচন করেছেন। তথাপি এই ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের তথাকথিত শক্তিমত্তা দেখায় প্রধানমন্ত্রী দ্বিচারিতা অনুভব করলেন না। এই ধরনের অসার এবং অতি-সরলীকৃত সাধারণীকরণ শুধু অপরিণতই নয়, তা দেশের সর্বোচ্চ পদের সঙ্গে মানানসইও নয়।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

বিজেপি সাংসদ ও বিধায়কের ওপর হামলা, নিন্দা নরেন্দ্র মোদীর, ফোন রাজনাথ সিংয়ের

বন্যা ও ভমি ধ্বসে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। এরই মধ্যে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মালদা উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তাঁদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেস প্রাণঘাতী হমলা করেছে বলে অভিযোগ। মাথা ফেটে রক্তাক্ত হয়েছেন খগেন মুর্মু। আঘাত পেয়েছেন শঙ্কর ঘোষ। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এবার এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জখম সাংসদের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আক্রমণের তীব্র নিন্দা করেছেন। নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।আমার Narendra Modi (@narendramodi) October 6, 2025আমার একান্ত কামনা পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেস এই কঠিন পরিস্থিতিতে হিংসায় লিপ্ত না হয়ে মানুষের সাহায্যে আরও মনোযোগী হোক। আমি বিজেপি কার্যকর্তাদের আহ্বান জানাই, তারা যেন জনগণের পাশে থেকে চলতি উদ্ধার কাজে সহায়তা করে যান।এদিকে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংজি। রাজ্য বিজেপি সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, তিনি টেলিফোনে আমার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চান এবং স্পষ্ট বার্তা দেন রাজনীতিতে হিংসার কোনো স্থান নেই। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এই অন্যায় ও অত্যাচার কখনো মেনে নেবে না। সবাই মিলে এই হিংসার রাজনীতি প্রতিহত করতে হবে। বাংলার মানুষ গণতন্ত্রের শক্তিতে বিশ্বাস রাখে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal